বর্তমানে বিভিন্ন কারনে নারী এবং পুরুষের মধ্যে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে বন্ধ্যাত্ব, অলিতে গলিতে খুলছে infertility ক্লিনিক

Image Source: Unsplash

বন্ধ্যাত্ব সাধারণত দুই প্রকার। একটি প্রাইমারি (Primary infertility), যাদের কোনোদিন সন্তান হয়নি

Image Source: Unsplash

অপরটি সেকেন্ডারি(Secondary infertility) যাদের আগে কখনো গর্ভধারন হয়েছে কিন্তু বর্তমানে আর হচ্ছে না

Image Source: Unsplash

বর্তমান সময়ের প্রতিদিনকার আস্বাস্থ্যকর খাদ্যভাস ও ব্যস্ততা আমাদের শরীরে ও মনের উপর খারাপ প্রভাব ফেলছে যে কারনে বন্ধ্যাত্বের শিকার হচ্ছেন অনেকে

Image Source: Unsplash

এছারা অত্যধিক ধুমপান, ডায়বেটিস পুরুষ বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে

Image Source: Unsplash

অন্যদিকে নারীদের হরমোন ঘটিত যে কোনো কারণে সন্তান ধারণে বাধা আসতে পারে। যেমন প্রোল্যাকটিন হরমোনের সমস্যা, থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা ইত্যাদি

Image Source: Unsplash

এছাড়াও ক্যান্সার,খাদ্যভাস,মানসিক চাপ,বয়স, পরিবেশগত প্রভাবের মতো নানান কারণে ডিম্বাণুর সংখ্যা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা অধিক

Image Source: Unsplash

এক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রী উভয়কেই বন্ধ্যাত্ব প্রতিরোধে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে হবে (fertility test), এই বিষয়টি নিয়ে কোনো সংকোচবোধ করলে চলবে না

Image Source: Unsplash

শর্করা যুক্ত খাবার এড়িয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার দাবারের দিকে অধিক নজর দিতে হবে। ফাস্টফুডকে সরিয়ে রেখে ফলমুল শাকসবজি বেশি বেশি করে খেতে হবে

Image Source: Unsplash