আউটলাইন বাংলা ডেস্ক: শীতকাল মানেই বাজারে বিভিন্ন রকম সাকসব্জি সঙ্গে মুলো। হ্যাঁ, মুলো নিয়ে অনেক ধারনা বাজারে প্রচলিত আছে, সেগুলোর অনেকটাই ঠিক। যে কারনে মুলো খেতে চান না অনেকেই। তবে মুলোতে রয়েছে কিছু পুষ্টিগুণ এবং এটি উপকারী সবজি।
ইমিউনিটির বুস্টর:
মুলো এবং মুলোর শাকে থাকে আয়রন এবং ফসফরাস, যা মানবদেহে প্রবেশের পর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তোলে। এতে করে শরীরের ক্লান্তিও দূর হয়ে যায় অনেকটা।
অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি:
খাবার তালিকায় মুলো রাখলে রক্তে অক্সিজেন বৃদ্ধি পায়। রক্তের লোহিত কণিকা ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষায় কার্যকরী ভূমিকা রাখে মুলো । এভাবে রক্তে অক্সিজেন সরবরাহ বাড়তে থাকে।
শরীরে আর্দ্রতা বজায় রাখে:
মূলোয় জলীয় পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। এতে করে শরীর অনেক আর্দ্র থাকে। আপনি স্যালাডেও মূলো খেতে পারেন।
মূলোয় রয়েছে পটাশিয়াম। এই উপাদানটি শরীরে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে এবং রক্তপ্রবাহ ঠিক রাখে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা হয়েছে, রক্ত শীতলকারী প্রভাব রয়েছে মূলায়।
হজমশক্তি বৃদ্ধি:
হজমশক্তি বৃদ্ধি এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধেও সহায়ক ভূমিকা রাখে মুলো। ডায়রিয়া রোগীদের জন্য উপকারী মুলো এবং মুলোর শাক। মূত্রনালির সংক্রমণ প্রতিরোধে অনেক কার্যকর মুলোর জুস। এমনকি কিডনিও ভালো থাকে।