আউটলাইন বাংলা ডেস্কঃ দীনেশ ত্রিবেদীর (Dinesh Trivedi) সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেবার পরই চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে। অনেকেই মনে করছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অত্যন্ত বিশ্বাসযোগ্য এই বর্ষীয়ান নেতা পা বাড়াচ্ছেন বিজেপির (BJP) দিকেই। তবে দীনেশের দল ত্যাগ প্রসঙ্গে মদন মিত্র বলেছেন, “আমি শুনেছি সুভেন্দু অধিকারি বলেছিল তৃণমূলে সবাই ল্যাম্পপোস্ট শুধুমাত্র একটাই পোস্ট। আর একটা ল্যাম্পপোস্ট চলে গেল, কিন্তু পোস্টটা তো থেকেই গেল, আর সেই পোস্টটা হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপরই বলেন আমি দীনেশ দা কে চিনি, কিন্তু কেন এই পদত্যাগ আমি জানি না। তিনি বলেন তৃনমূল মানে কর্মী আর জোড়া ফুল, মমতার জোড়া ফুল এটাই হল তৃনমূল।
আজ রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিলেন বারাকপুরের প্রাক্তন সাংসদ দীনেশ ত্রিবেদী (Dinesh Trivedi)। রাজ্যসভায় দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের মুখমুখি হয়ে তিনি বলেন, “দলে থেকে কাজ করতে পারছিলাম না, দমবন্ধ হয়ে আসছিল। “পাশাপাশি জানিয়ে দিয়েছেন তৃনমূল ছাড়ার কথা, তিনি এও জানান তৃনমূল ছাড়লেও রাজনীতি ছারবো না। তার দল ত্যাগের পরই রাজনৈতিক মহলে জল্পনা শুরু হয়েছে।
এই প্রসঙ্গে মদন মিত্রের আরও প্রতিক্রিয়া, “যখন বেশি ফ্যাট হয়ে যায়, তখন ডায়াটেশিয়ানরা বলে ফ্যাট কমান। আমার নিজের ফ্যাট কমেছে এখন আমি ফিট। তার মানে যত ফ্যাট কমছে তত তৃনমূল আরও টাইট হয়ে যাবে। কিচ্ছু যায় আসে না, মানুষ জানে তৃনমূল নামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মানুষ জানে ২৯৪ টা সিটে পার্থীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মানুষ জানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানে হরে কৃষ্ণ হরে হরে স্বাস্থ্যসাথী ঘরে ঘরে। হরে কৃষ্ণ হরে হরে সবুজসাথী সাইকেল ঘরে ঘরে।